অ নু বা দ
আমি বইয়ের নির্জনতায় হাঁটাচলা করি; জমাট বাঁধা স্মৃতির সাথেই আমার মন জমাট বেঁধে যায়,
জানলার পাল্লায় ছিটকে পড়ে হাওয়া
নভেম্বর
একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যাশা তৈরির জন্য কাঠে প্রয়োজনীয় ফাটল ধরাতে
একটা গোটা জীবন লেগে গেছে।
বাগান পেরিয়ে সময় পেরিয়ে আমাদের সামনে খসে পড়া চেস্টনাটের খোলস
পাতার আগুন কুয়াশায় সেই বেগুনি জানলা।
ঠিক নভেম্বর।
সবই যে যার নিজের জায়গায়।
তবু একটা উদ্বিগ্ন পাখির মতো কেউ একজন আশেপাশে রয়েছে।
আমার জন্য, আমি এক বৃদ্ধকে ভালবাসি
শাস্ত্র সম্পূর্ণ না করে
যে এক ছুতোরই রয়ে যেত।
একটা কাঠের টুকরো থেকে
সাদা চুলের যিশু
তার ভারী হাতে
একাধিক বাহুর ক্রুশ
খোদাই করা।
যে ভেড়া কখনই গসপেলের হবে না
জন্মদিনের ভোজের জন্য, মহিলারা
তাকে জলপাইয়ে ম্যারিনেট করছে।
তার বয়স ছেষট্টি বছর, সে হজরত নয়
কিন্তু সে তার নাতির হাত ধরেছে,
তার মৃত্যুর থেকেও দ্বিগুণ বয়সী,
ফিসফিস করে বলে,
এই বন থেকেই সে পায়রাদের জন্য বাসা বেঁধে দেবে।
প্রতিদিন ভোরে বহিষ্কৃত দেবতাদের মাঝে আমরা আবার বেরিয়ে পড়ি।
এ্যাঞ্জেলাস অথবা একজন নরম রুটির দেবতাকে
আমরা, সাজিয়ে গুছিয়ে নিই।
যে তুমি, তোমার রিফু করা জোব্বাকোট পরে আমাদের আমোদ দাও, তোমায় অভিনন্দন!
কাফন-আবৃত লাজারাসের যা আকাঙ্ক্ষিত তুমি তার দেখাশোনা কর;
একটা গৃহমধ্যস্থ পাম গাছ,
পরিপাটি ভাঁজ করা চাদরের অন্তঃস্থলে যেন ডিম,
রমণীদের গেয়ে চলা গান।