ক বি তা
প্রতিটি সফল অক্ষরজ্ঞানই একেকটি
আত্মহত্যার প্রেরণাস্বরূপ ভেবে,
ঘাট থেকে ফিরে আসে বাবার সাইকেল।
তখন দড়ি টানাটানি খেলায়
আমার পৃথিবীর কথা মনে পড়ে যায়
যার কেন্দ্রে জল সেঁচতে সেঁচতে বেরিয়ে আসে
ঝুলবারান্দা।
সেখানে কয়েকঘর পিছোপিছি করলেই
তোমার সাথে সম্পর্ক শেষ জেনেও
আমার হাসরের মাঠকে মনে হয়
পোষ্য বিড়ালের মেলা। যেখানে কেউই বলেনা
ছায়া যার আঙিনা তার।
এই যে হাত গুটিয়ে গুটিয়ে ম্যাপ আঁকছি। তা তোমার আগেই বোঝা উচিত ছিলো যে ধামাচাপা দেওয়া শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপে লকলক করে জিভচেরা নদী। গলানাঙ্কের সূত্র মেনে দেওয়াল জুড়ে যে কাফন আঁকতে শুরু করেছিলে, তা এখন ব্যাঙেদের স্বমেহনে ছিঁচকাদুনে বর্ষাকাল জানালা পেরিয়ে চলে গেছে দূরে, দূরের কোনো দম্পতির রাইজোম্যাটিক স্তরে। অথচ বাঁশি কেমন দেখো। রাই চিনে চিনে আর ঘাট পেরোতে পারেনা!