গু চ্ছ ক বি তা
জলাশয় আর জলযান আবহমান দৃশ্য রচনা করতে
থাকে। আমরা সন্দেহ মিশিয়ে তা দেখি। নূতন গল্পের
কোল ঘেঁষে আদুরে বেড়ালের শুয়ে থাকা বুঝি পতাকা সাজানো জিপ গাড়ি!
জীবন কিভাবে ভ্রম কাটিয়ে বিভ্রমে ফিরে আসে! আমরা কুলগাছের নিচে
গোল কিংবা গালগল্পের আসর বসাই। আর পালকি
ঢুকে পড়ে শহরের কুয়াশায়।
উত্তেজনা সাজিয়ে দিই। উড়ে যেতে থাকে মাছের
কাঁটা।
এদিকে দড়ির মই, পুতুলেরা বসে থাকে।
দেশ জুড়ে পচা ইঁদুরের লাশ
দু’চারজন হারিয়ে যাওয়া মানুষ ফিরে আসতে
থাকে
খণ্ড মেঘের নিচে বেশ তো একটা জীবন আমাদের!
সম্পর্ক গোছাতে গিয়ে দেখি হিম ও হেমন্তের
ফাঁদ
তুমি মাঝ পথে থামিয়ে দিচ্ছ ধারা বিবরণী
স্বাক্ষর ভেসে যায়।
হলুদ আলোয় ভরে ওঠে শহরের
রাস্তাঘাট
তোমাকে কেমন অচেনা মনে হয়।
বিতর্ক থেকে দূরে চেয়ার পেতে
বসি।
নিভে যাওয়া চিতা থেকে একটু কবিতা তুলে এনেছি আমি
অপমান পেঁয়াজ ও মরিচের মত
কষ্ট বলতে আমি কিন্তু ঘামাচি বুঝি
যুদ্ধে হেরে যাই বারবার, কিন্তু কান্না লুকোই
না
পান পাত্রে বিষ মেশাই।
অকপটে স্বীকার করি আমার কোনো বান্ধবী
নেই
অহংকারের উল্টোপিঠে পাঠ কিংবা পতনের
মতো শুয়ে থাকে আমাদের সাদা পৃষ্ঠার দিনগুলি
তখন স্বপ্নে ভরা নদীর বাঁক চলে আসতেই পারে
না শোনা গানগুলি উৎসর্গ করি মরা ইঁদুর-দের
সরষেখেতে রেডিও বাজলে আগলে রাখি পূর্ণ
চাঁদের মায়া