বাং লা দে শে র ক বি তা
সকল অধিকারবোধ তুচ্ছ করে আমি ছায়ায় এসে দাঁড়াব।
পাখিদের শেখাব কীভাবে একই সম্পর্কের ভিতর মৃত্যু হয় মানুষের।
হয়তো তারাও নির্বন্ধন আঙুল ছুঁতে শিখে যাবে বিকেল পেরুলে।
বহু পথ বদলে যাবে, মেঘ হয়ে ভেসে যাবে রোদ, দূরের কার্নিশ।
সকল ক্লান্তি শেষে পাতারা শোনাবে তাদের অতিলৌকিক হাওয়া
আর, মাঠের ধারের মোমজ্বলা এক আস্তাবল থেকে কোনো ছায়ামূর্তি
আমার দিকে ছুঁড়ে দেবে তার নতুন খেলনাবাটি।
প্রসঙ্গত;
মাতাল রোদের পর ঝরে পড়া গামারির পাতা
ডেকেছিল ডাকনাম ধরে
কতটুকু যাচ্ঞা ছিল, ভেঙে যাওয়া কশেরুকা জুড়ে?
অবনত…!
নদী থেকে মুছে যায় জল, অতীন্দ্রিয় চররেখা—
গোপনতম চন্দ্র-আভাস
তুমুল ফাঁকির পর যেটুকুই প্রেম বলে চিনি
সে কি ক্ষত?
নাকি আরও কোন নাম আছে তার? পাঁজরের উৎস হতে
যে ব্যথা জমাট বাঁধে বুকে–
শরীরের খাঁজে খাঁজে ছুঁড়ে দেয় বিষমাখা তির
অবিরত…
দগ্ধ দিন ফিরে আসে, বৃষ্টির লেফাফা খুলে দেখি
সামান্যই আনুকূল্য তাতে
ময়ূরী— চেতনা থেকে মুছে ফেলি নৃত্যপ্রবণতা
অসংযত