শারদ অর্ঘ্য ১৪২৮ । বাংলাদেশের কবিতা
দুপুর রোদের রাস্তা; নিজস্বতা বলতে দিগন্ত দূরে এক সাইকেল, যা কখনো নিকটে আসে না…কিছু পথ এগিয়ে এসে বাঁক নেয় ডাইনে বা বায়ে
আকাশ শূন্যবাড়ি, তাকিয়ে রয়েছে বউটি। হঠাৎ চোখের সীমায় একটি পাখি উড়ে আসে….অনেক বছর আগে দূর বারান্দা থেকে রাস্তায় দেখা এক যুবকের মতো
তার কথা মনে আছে!
যার সঙ্গে কখনো আর দেখাও হয়নি
শালুক পাতা উপর ঘুমিয়েছিলাম। সকালের রোদ এসে ডাক দিয়ে গেছে
বিস্তীর্ণ ঘাসমাঠ। একটি জেব্রা আর জেব্রাশাবক খেলা করছে সকালের রোদে
ভাঙা এক হেলিকপ্টার। আকাশে বিধ্বস্ত হয়ে নেমে এসেছিল। পেটের ভেতর তার মেঠোইঁদুরের বাসা, কাঠবিড়ালির আস্তানা। ডানায় বসছে ফড়িং, উড়ে যাচ্ছে আবার বসছে, উড়ে যাচ্ছে
ঘুমচোখে দৃশ্যগুলো দেখে ঠিক সম্পূর্ণ সত্য না স্বপ্ন বুঝতে পারছি না
মাথার উপরে নাকি দীঘির জলের নিচে ভোরমাখা আকাশ! আকাশ! উড়ে আসছে ধর্মবক। তাকে দেখছি মাথার উপরে আবার শালুক পাতার নিচে