ক বি তা
নাভিমূল থেকে উঠে আসে যে শ্বাস
তার ফুঁ-এ মাঙ্গলিক ধ্বনি আলোড়ন তোলে
ঘরের প্রত্যেক কোণায়।
আজন্ম নাস্তিক আমি। তবুও শাঁখের শব্দে নিমজ্জিত আক্ষরিক ভালোবাসায়…
ওই চৌরাস্তায় ক্ষুধার্ত শিশুটিকে ভরপেটের অনুদানকারী আমার ঈশ্বর,
কোনো পৌত্তলিক আড়ম্বরে নয়,
করুণার কাছে রেখেছি ইবাদত…
বহুজন্মের অবিশ্বাস পুষে রাখি বুকে।
নিয়মানুবর্তিতা বিসর্জন দিয়েছি ধর্মান্ধতার জলে।
সংস্কার আত্মস্থ করে বিলাসিতার নামাবলি ঝেড়ে ফেলেছি নগ্নতায়…
সমস্ত মন্ত্রশক্তি আমার আরাধনার আঁতুরঘর।
নিপুণ আলোকচিত্র: রুদ্রাক্ষ
শৈল্পিক হাতের সুচারু বিন্যাস
রক্তিম আভা, ধ্যানমগ্ন
অকৃত্রিম সম্মোহন, মোহময় খুশি
সাদাকালো মায়া কুন্তলে কুন্তলে
সমুজ্জ্বল কনীনিকার অন্তরালে, মহাকাল