বাং লা দে শে র ক বি তা
অসহায় চায়ের কাপ একটা নির্ভর খেয়ায়
নিশ্চিন্তপুরের পথ খোঁজে
অথচ গুগল বারংবার ব্যর্থ!
কমলা মানচিত্রে ঘুমের কোনো বাড়ি নেই
অন্ধকারের উচ্চাঙ্গ ইঙ্গিত
তেঁতুলফুলকে যে হুশিয়ারি সংকেত পাঠিয়ে ছিল
ভুল টাইপিং তাকে ব্যভিচারী বলেই চেনে
যদিও সকল গতকালেরা এখন
বাগানবিলাসে দোল খায়
বকাটে আঙুলের নেশা নেশা গতিবিধি সাদা সিগন্যালের সাথে সখ্য না গড়েই
ঘোলা করে তলসমুদ্র
একটা রাঙা প্রতিশ্রুতির দাপটে
এমন নগ্ন ক্ষেত্রফলে
হলুদ কৈতরের আত্মহননের কথা ছিল
টাপুরটুপুরগুলোর পঙ্গু মিছিল
সমাপ্ত হওয়ার কথা ছিল বেওয়ারিশ মর্গে
কিন্তু সকাল যে হলোই!
তাহাদের ত্রিকোণমিতির সমাধানে
জ্বরের ঘোর, নিভিয়ে দিলো সবুজ হাতছানি
সব ফিলোসফি কাজল পড়ে
চিহ্নিত হলো, হাওয়া শুধু ফাগুনের!
সন্ধ্যা পোড়ার মায়াঘ্রাণ যখন সুবেহ সাদিককে বিস্ফোরিত করে,
একটা ঘৃণার চাদরে ঢেকে দেয় মোহ,
সকালের দৃষ্টিভ্রমে তাহারে আমরা প্রেম বলতেই পারি।
ঠোঁটের স্পর্শ নিতেই পারি পেয়ারি থাপ্পড়ে
অথচ বউ-বউ স্বরে নির্বাসিত হয় দুয়ারের চাবি।
তাসের চালে দ্বিধা নয় একটা ভয় কাজ করে
সে হারিয়ে গিয়েছিল যে গ্লাসের চুমুকে
তার তলানিতে তুমি-তুমি ছায়া বালিশগুলো খুব ভিজিয়ে দেয়
তোমার নুয়ে যাওয়া বোতামের ঘর বেহাত হওয়ার অপশন রাখেনি
তবুও পার্শ্ববর্তী চায়ের কাপ উস্কানীমূলক টেক্কার কোর্টে দিবাস্বপ্নে ঈশ্বর হয়
যান্ত্রিকতাবাদ যোগের সূত্রে কাচা বলেই
তোমার আর বসা হলোনা ঋণ খেলাপের কাঠগড়ায়
বকুলের যৌবন ফুরিয়ে গেলেও ভয়ংকর এক নেশা বিলায়,
সেভিংস একাউন্টে তার কিছুটা জমিয়ে রেখো।
পঁচে যাওয়া সময়ের মেলায় কিংবা উগ্রবাদী মাঘে বেশ কিছুটা শুদ্ধ হবে
যেহেতু সংসারের খেলায় বিচারকের ভূমিকা নেই,
মাদুরের ফিলোসফি না জানলেও কর্তাই উত্তমপুরুষ।
জাবরকাটে কৌটার জোয়ারে। ঠান্ডা গল্পে উষ্ণ করে বুক-পুকুরের সিঁড়ি
তাহার ডাইরিতে পরজন্ম নেই বলে যে মিসড কলের লিস্ট বাতিল হবে,
যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সে প্রজ্ঞাপনজারি করেনি
তাকে যে ফিরে আসতেই হবে!