ক বি তা
এই পর্যন্ত রকমারী কিছুর আড়ালে আরেকটা
আড়াল তৈরি। যাদের ইতিমধ্যে কোনো রক্তের
উপপাদ্য লেখা হয়নি তাদের স্রোতেও সেতু
বন্ধনের এক্কাগাড়ি। চোখের সামনে যে নুয়ে
পড়া প্রতিদিনের সহ্য ক্ষমতার জন্ম দেয়
তার হাতে এখনো অবধি কোন রঙ বদলের
রূপকথা নেই। অথচ রোজ রোজ ক্রমাগত
বুঝে বা বুঝিয়ে ওঠার মধ্যে দিয়েই ভুল
বা ঠিকের গোলদারি দোকান। কতটা খেলে
বাজারের যকৃতে টান পড়তে পারে এই ভাবনা
এখনো গণিতের সহবাসে। তার মানে দোষ
দেবার কোনো ক্যানভাস আজও হাফপ্যাণ্টের বাবুমশাই।
ছুট হোক, দম লাগুক, যাত্রাপথ এখনো তৈরি নয়।
কে বলে রঙিন স্রোত তো নিজের মতোই জঙ্গল ও
মেঘ কেটে নতুন সংকীর্তন। ভেসে যাবার
আগেই তৈরি বাড়ির সাথে বহুদিন সম্পর্ক না
থাকলেও এখন দরজা দেখা ছাড়া অন্য কোনো
উপায়ের জন্মদান নেই যেভাবে একহাতে সব ভূত
ও ভবিষ্যতের কুণ্ডলি মাখা হল সেখানে রোদের
নামেও নতুন মানচিত্র লেখা। এ পর্যন্ত কারোরই
কোনো ক্ষোভ নেই, নেই কোনো সমুদ্র স্নানের গোপন
জমা খরচ। যেদিক জানলাও বারান্দা সেই দিকেই
একটা সমীকরণ দেখা গেলেও উল্টো রাস্তায়