ক বি তা
অসম্ভব অত্যাচারের মতো দেহ বরাবার
ছাই মাখা শ্বাস নেমে আসে যেন
ভেতরের প্রবৃত্তিগুলো এতটা উদার অথচ
আর্তনাদে গভীর কিছু ক্ষত
জল ফুল নৈবেদ্য’র পর স্বচ্ছ নদীর বুকে
নিজস্ব চোখ গেঁথে রাখি
বয়ে যায়, বয়ে যায়, বয়ে বয়ে যায়
আর একক বেলপাতার পিঠে
আমারই আয়ুর ছাপ
আরও মাটির কাছে
ব্রহ্মশব্দ ও নাভিশ্বাসের কাছে
যতটা নতজানু বৃত্ত, বৃত্তচাপ,
সমপরিমাণ শব্দহীন গাঢ় হয়ে বসি
কোথায় আতরগন্ধ, অগুরু
কোথায় ওই মহাফেজখানা
সমান্তরাল আলোর নিচে
সামান্য আলপিন ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায়
ব্যথা, উপশমের মাঝে
আপাতত ভাঙা কিছু সুর