ক বি তা
মৃত্যুর পথ ছেড়ে আসে আপনজন।
সৌধ নীচে রয়েছে কবরের জিন্দেগী।
মন্দিরের কুড়ি ধাপ নীচে গর্ভগৃহ।
ক’জন জানে মৃত্যু গর্বের অবসরযাপন।
হৃদয় দিয়ে তাই গড়তে চাই অস্তাচল।
তোমার আকাশে দু’চার ঘর মুসলমান। দশ ঘর হিন্দু।
গ্রামে সত্যনারায়ণ সিন্নি, বেলি ফুল, নজরুল।
পলাশীর অবশিষ্ট আমবাগান।
এরপর লক্ষ কথা থাকতেই পারে!
কিন্তু কখনো এডিট হবে না সাধুর বীরগাথা… ধ্যান।
কতো দূর যাব আর, যেখান থেকে ফিরে এলে মনে হয় কতো খাবার।
একার পক্ষে যথেষ্ট;
আমার দু’জন—
এভাবেই আপনজন।
ফেলে ছড়িয়ে খেলে বিড়াল আসে।
পিঁপড়ে সচল, লালায়িত সংযমে আঘাত লাগে, কাম জাগে!
মুর্তি ভাবলে তুমি-তো পাথর!
কত বার জড়িয়ে ধরবে গলা
শুভ জন্মদিন, ফুলমালা।
এসবের তোয়াক্কা না করে ফাঁসির দড়ি ঝুলিয়েছিল। ইনকিলাব। জিন্দাবাদ।
আত্মহনন পিঠ বাঁচিয়ে চলতে বিষহরি, অমোঘ তন্তু।
কত দূর যাবে! বেষ্টনী কাঁপিয়ে তুমি পর্দা ফাঁস দেখতে পাও!
আমি তোমার দলের নই। ভালোবাসা মধুর হলে সমাপন।