ক বি তা
গন্তব্যের এই ছায়া পেরোতে গিয়ে দেখি
অনুতাপে ধোয়া কান্নারা মধ্যবর্তী ব্যথা হয়ে বাজে।
সারাটা শরীরে যেন আহত পেখম নাচায়।
অথচ আমরা পিঁপড়ের সারি ধরে হেঁটে যাওয়া মানুষ, প্রতিবাদী কাঠামোর গায়ে–
হাত কেটে ফেলে দিই অক্ষরমালা।
আর, কোনো প্রিয়- প্রিয় জীবনের স্বপ্ন সম্ভবনা ফ্যাকাশে আলোর রোদে অশ্রু শোকায়।
এমন ভ্রমন কাহিনি লেখো আলোর সাক্ষাতে।
আজীবন ঘুমোনো পায়ের পাতাটির কাছে।
নিভে আসে প্লুত জ্বর। আঘাত নিয়ম মেনে গলে যাবে সেও একদিন।
পড়ে থাকবে কিছু মেঘ, বিষাদ শহর।
ধুয়ে মুছে রেখে যাবে যেভাবে ঘুমের কোলে জেগে ওঠে পাহাড়ের চূড়া।
প্রবীন নিদ্রার পাশে বসে শোনাবে জলের বাঁশিটি।
গভীর বনের ক্ষত মুছে যাবে ধীরে। অতি ধীরে।
আসলে সমস্ত ব্যথার দাগ সয়ে নিতে হয় নিজেকে অচিরে।