ক বি তা
যাকে তুমি নিরাময় বলো
আমি তাকে বাঁশি জেনেছি
জেনেছি এমন কোনো অন্ধকারে
যামিনী-হৃদয় বেজে ওঠে
তাকে বিষাদ বলে
প্রবাহিত প্রণয়ের আঁচে
শূন্য মেঘের মাস স্নায়ু ছুঁয়ে যায়
আমাকে কিছু সুন্দর দিও
মহীরুহ প্রাণ দিও
নিজের জন্য রেখ নির্মোহ মায়া
যাপিত অলীক সুখ বাঁশি হয়ে উঠুক…
অস্ফুটে বলো “অপরাধী”
অবিকল শিসের মতো শোনায়
অলক্ষ্যে কোনো অপদেবতার বিষ
মিশিয়ে ফেলেছ উচ্চারণে…
মানবী মূর্তির কাছে ঈর্ষিত
তোমার এই অপার জীবন
যেমন এই আঘাতদায়ী ছায়া,
মৌন বিচারসভা
এক কাঙ্খিত অমোঘ সঙ্কট
তনু-দৃশ্যে বয়ে চলা তৃপ্তির ত্যাগে
সুর দাও, আলো দাও নির্নিমেষ
অচিরে স্তব্ধ হও
অভিমুখী লজ্জা গ্রহণে…