চৈত্রের শুরু থেকে বাংলার নানা প্রান্তে ধ্বনিত হতে শুরু করে কথাটি। গ্রাম থেকে ‘গা’ আর ‘জন’ মানে জনগণ। ‘গাজন’ বা ‘চড়কপুজো’ সাধারণ মানুষের চাওয়া পাওয়ারই এক প্রতিফলন…
ইতিহাস কথা বলে আর বাঙ্গালী ইতিহাস গড়ে। এরকমই এক সাক্ষী রয়ে গেল সুদূর আমেরিকার ন্যু ইয়োর্ক শহরের বিশ্ব প্রসিদ্ধ টাইম স্কোয়ার। প্রায় তিনশ বাংলাদেশী অভিবাসী ভোরবেলা ১লা বৈশাখ নববর্ষের সূচনা করে শত কন্ঠে বাংলা গান দিয়ে।লাল সাদা বাঙ্গালী পোশাক, মাথায় ফুল– সে এক অনাবিল আনন্দের বর্ষবরণ। এই সেই জায়গা যেখানে পন্ডিত রবি শংকর ও জর্জ হ্যারিসন উনিশ শো একাত্তরে রাস্তায় বসে সেতার বাজিয়ে ভিক্ষে করেছেন মুক্তিকামী মানুষের জন্যে। সারা বিশ্ব যখন মৌলবাদী চাপে জর্জরিত সেখানে সাংস্কৃতিক নীরব প্রতিবাদ নিঃসন্দেহে এক বিরাট বার্তা বহন করে।
বাংলার জয় হোক, বাঙ্গালীর জয় হোক– পৃথিবীর সর্বত্র।
শুক্লা গাঙ্গুলী / ন্যু ইয়োর্ক
পুরনো পরিচিত এডিনো ভাইরাস, কি এখন মুখোশের আড়ালে কোন নতুন মুখ? উত্তর খুঁজলেন
গরম বাড়ছে। খেয়াল রাখতে হবে যেন পোশাকের ফ্যাব্রিক হয় আরামদায়ক। বাহারি শাড়ির সুলুক সন্ধান নিয়ে
ভোজন রসিক বাঙালির নতুন বছর কাটুক বর্ধমানের ‘ষাড়ে ষোল আনা’-র সাথে। হ্যাঁ বাঙালিয়ানার সেরা ঠিকানা…
মধ্যাকর্ষণ শক্তির নিয়ম না মেনে শূন্যে ভাসমান… বিশিষ্ট শিল্পী ধর্মনারায়ন দাশগুপ্ত-এর ছবি নিয়ে
মাত্র উনিশ বছরের মধ্যে লিখে ফেলা যায় এতো পরিণত লেখা! অর্ঘ্যকমল পাত্রের দুই ফর্মার কবিতার বইটি
গরম বাড়ছে। খেয়াল রাখতে হবে যেন পোশাকের ফ্যাব্রিক হয় আরামদায়ক। বাহারি শাড়ির সুলুক সন্ধান নিয়ে
কবি মিতুল দত্ত অভিনীত অনুরাধা কুন্ডা-র স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি ‘বিরহে যদি’। সময় পেরোনোর গল্প শোনালেন
ফ্ল্যাশ লাইটের ঝলাকানি নেই। নেই টিভি চ্যানেলের হুড়োহুড়ি। ‘হো’ জনগোষ্ঠীর মানুষদের খেলা নিয়ে